শহীদুল জহিরের গল্পের সঙ্গে ‘ইন্দুর-বিলাই’ খেলা | হাসনাত শোয়েব
মূলত গল্পহীনতার যে সম্ভবনা নিজের গল্পে জহির আমাদের জন্য রেখে যান তার প্রলম্বিত অংশ আমরা আসলে পরবর্তী সময়ে বয়ে বেড়াই। কারণ গল্পগুলোর হিসাব আমরা কখনোই
মূলত গল্পহীনতার যে সম্ভবনা নিজের গল্পে জহির আমাদের জন্য রেখে যান তার প্রলম্বিত অংশ আমরা আসলে পরবর্তী সময়ে বয়ে বেড়াই। কারণ গল্পগুলোর হিসাব আমরা কখনোই
প্রস্তাবনা “বিজেত্রীর ঘরে আমি যাই নি সেদিন,লোকে তবু আমাকেই বেরুতে দেখেছে। ভ্রষ্ট সেই সন্ধেবেলা গোলাপ ও আফিমের প্রজ্ঞাময় সংলাপের দিকে হেঁটে গেছি এক স্বপ্নরিক্ত
“স্বৈরতন্ত্র এবং সাহিত্য কেবল একটি উপায়েই সহাবস্থান করতে পারে, দিন-রাত একে অপরকে গ্রাস করার মধ্য দিয়ে। দুটো হিংস্র জন্তু যেমন নখরে, দন্তের আঘাতে পরস্পরকে ক্ষত-বিক্ষত
আমি সবসময় লেখক হতে চেয়েছি, এখনও চাই। তবে এই দুনিয়াতে আমার প্রিয়তম বিষয় সাহিত্য নয়, সঙ্গীত। আর আমার এক জীবনে যতো সুরেলা কণ্ঠ শুনেছি, মহান
সুবিমলদা বসেন ‘জারি বোবাযুদ্ধ’র টেবিলে, প্রচেতার সঙ্গে। প্রচেতা ঘোষ উপন্যাস লেখেন, বোবাযুদ্ধের দু’জন সম্পাদকের একজন, তার গায়ের রঙ ভয়ানক শাদা, কালো ঘন চুল, মুখের গড়ন
সেইসময় সকালে হোটেল থেকে বের হই, দুপুরে-রাতে লঞ্চঘাটের রেস্টুরেন্টে খাই, আর কাফকার চরিত্রের মতো একা একা আদালতপাড়ায়, কখনো-বা মহল্লার যানজটহীন অলিগলিতে ঘুরি-যেন কেউ শহরের সমস্ত
কখনো খুব সরল করে লিখে ফেলা কবিতাও অনেক জটিল বিষয়ভিত্তিক হতে পারে। এটা নির্ভর করে কবির প্রকাশভঙ্গীর উপর এবং পাঠকের চিন্তার ক্ষমতার উপর। কবি ইমতিয়াজ
যদি নেরুদা ভূমিষ্ঠ হওয়ার এক মাসের মাথায় তাঁর মায়ের মৃত্যু না ঘটত, তিনি কি অন্য রকম কেউ হতেন? সারাজীবন কী তীব্রভাবে বিভিন্ন নারীর কাছে ভালোবাসা
বৈচিত্রকে বাদ দিয়ে নয়, বহুর সমন্বয়ের ধারায় চলমান পথ তৈরিই তার লক্ষ্য। তাই মানবতাই তার মূলমন্ত্র। মানুষকে বাদ দিয়ে এমনকি কোনো ঈশ্বরও আসেননি, মানুষের কাছেই
অযৌক্তিকতা নিয়া স্পষ্ট করে খোলাসা হওয়া জটিল কর্ম। কিংবা জীবন যেই পর্যায়ে দাঁড়িয়ে যৌক্তিকতা আর অযৌক্তিক আচরণ, সত্য আর মিথ্যা, ভালো আর মন্দের ফারাক অন্তর্হিত
©শিরিষের ডালপালা | ই-মেইল : shirisher.dalpala@gmail.com
লেখক বা কর্তৃপক্ষের অনুমতি ব্যতীত পুনঃপ্রকাশ নিষেধ।
www.shirisherdalpala.net কারিগরি সহযোগিতায় Karkhana