একটা কুকুরের জীবন আসলে কেমন হইতে পারে এই বিষয়ে পৃথিবীর মানুষের ভালোই ধারণা থাকার কথা। কারণ কুকুর প্রাণিটির সাথে মানুষের সখ্যতা বহু দিনের। কুকুরের প্রজনন

মানুষের সাথে কুকুরের যেমন ভালোবাসার ইতিহাস আছে তেমনি আছে ঘৃণারও। তবে সাহিত্য, উপকথা, মিথ, লোকবিশ্বাসে তার বিশ্বস্ততার ছাপই রেখে চলেছে কুকুর। ইতিহাস বলে, প্রভুর আনন্দের

কিছু কুকুর আছে এলাকায় মাংসসহ হাড় পেলেও খায় না। এমনকি শুঁকেও দেখে না। একটু-আধটু ফিরে তাকায়। তাও দ্বিধান্বিত হৃদয়ে। এলাকার অন্য কোনও কুকুর ওই হাড়ের

মাইরি বলছি, বাংলা কবিতায় অন্ত্যমিল দেওয়ার সময় ‘কেউ’-এর সঙ্গে কত ‘ঢেউ’ দেখলুম, ‘ফেউ’ও দেখেছি দু’একবার। কিন্তু ‘ঘেউ’ চোখে পড়লো না একবারটিও। ভাবুন তো, প্রয়োজনীয় পরিস্থিতিতে

কুকুর কার্নিভোরা (Carnivora) অর্থাৎ শ্বাপদবর্গভুক্ত এক প্রকার মাংশাসী-স্তন্যপায়ী প্রাণী। ১. মহাপ্রস্থানিকপর্বে আমাদের মুখোমুখি হয়ে যাবে একটি কুকুর। আমরা জানি না, তার জাত-পাত-বর্ণ। কুকুর সম্বন্ধীয় আমাদের

আপনি ভাবছেন কুকুর একটি শ্বাপদ, আমি কুকুরে যাবো না প্রত্যক্ষে। সিমোন দ্য বোভেয়ার ল্য দ্যজিয়েম সেক্সে স্তন্যপায়ীদের লিঙ্গ তারতম্য’র দুর্দান্ত জৈব ও মননগত কারণের সূত্রেও

আলমারির বন্ধ করে পাল্লার আয়নায় নিজেকে কিছুক্ষণ দেখলেন সুধাময়ী, তারপর বিড়বিড় করে উঠলেন- সময় কবে হবে? ঊনসত্তর বছর বয়সেও পোক্ত শরীর, বেঁটে, কালো চামড়ায় পরিশ্রমের

তখন খুব ঘন করে চলে আসতো শীত। ভোর হতো অনেক ভোরে। আমরা ছেলেপুলেরা ঘাসের ওপর সূর্য দেখার অপেক্ষায় থাকতাম। কেননা রোদ পড়লেই শিশির শুকিয়ে যাবে,

মহাভারত থেকে মার্কেস কোথায় নেই কুকুর? ছোটবেলায় প্রতিকারহীন কোনো অন্যায় দেখলে মা একটি কবিতায় আশ্রয় খুঁজতে বলতেন- কুকুরের কাজ কুকুর করেছে কামড় দিয়েছে পায় তাই

বিষয় যখন কুত্তার লেঞ্জা, তখন এই জিনিস নিয়া লিখতে বসার মানে যেন দাঁড়াইতেছে ত্যাড়ামি বিষয়ে আলাপ। কেননা, কুত্তার লেঞ্জা ত্যাড়া হয়। আর বলা হয় যে,