আমার অচিন আমি | রিফাত আনজুম পিয়া
সোয়া আটটা বেজে গেলে এক্সিবিশন বন্ধের তোড়জোরে চারতলার গ্যালারি থেকে দর্শনার্থী হাওয়া। দর্শনার্থী না হোক, শরণার্থীর মতো এখানে কিছুক্ষণ আশ্রয় চাচ্ছি আমি। ভার্সিটির হলে না-ফেরার
সোয়া আটটা বেজে গেলে এক্সিবিশন বন্ধের তোড়জোরে চারতলার গ্যালারি থেকে দর্শনার্থী হাওয়া। দর্শনার্থী না হোক, শরণার্থীর মতো এখানে কিছুক্ষণ আশ্রয় চাচ্ছি আমি। ভার্সিটির হলে না-ফেরার
একবার এক ইজরায়েলি মেয়ে করল কী, টেলিভিশন সেন্টারের নামে কেস করল। ঘটনা হইল আগের দিনের আবহাওয়া সংবাদে তারা বলছে রোদ আর গরম থাকবে। সে অল্প
সদ্য গোঁফের রেখা ওঠা কিশোর মতিন মায়ের আঁচল ধরে কান্দে, ছোট বোনের গালে গাল লাগিয়ে কান্দে, ছোট ভাইয়ের মাথায় হাত বুলিয়ে, বাড়ির সামনের তালগাছের গা-ছুঁয়ে
দেশ স্বাধীনের আগে আগে যখন আতরজানের বয়স ষোলর মতো আর ফুলজান মোটে সাত, আতরজানের বিয়ে ঠিক হলো চুকনগরে। কিন্তু চুকনগরে যুদ্ধের বছরে দশ হাজার মানুষ
এক স্বেচ্ছায় যে জন ঘর ছেড়ে চলে যায়, অথবা হারিয়ে যায়, সে আর কখনো ঘরে ফেরে না। এমন কথা অনেকের কাছে, বহু জায়গায় শুনেছি। কোন
মূল নগরের আশপাশ জুড়ে কাঁচুমাচু কিছু মফস্বল অঞ্চল লুকিয়ে থাকে – মসুরি তেমন এক স্থান। মূল নগর পপৌরির বর্ডার পার হয়ে আর ২৫-৩০ কিলোমিটার পর
গতকাল বহুদিন পর রোদ ছিলো। একদম জীবনানন্দের কবিতার মতন… “অনেক কমলা রঙের রোদ”। আমি ঘরে, বাইরে, অফিসে এবং ইন্টারনেটে কারো কাছ থেকে কোনো পাত্তা না
সিনেমার ফ্ল্যাশব্যাকের মতো দৃশ্যগুলো একে একে সামনে এসে হাজির হতে থাকে। ফ্ল্যাশব্যাক শব্দটা কিছুতেই মনে করতে পারছিলে না। আজকাল অনেক কিছুই মনে থাকে না তোমার।
‘এই জিনিসটা গাড়ির ভিতরে খাইয়েন না আপা’ – ড্রাইভারের কথায় সংবিৎ ফিরে পেলো মুমু। সে খুব মন দিয়ে একটা জয়েন্ট রোল করার চেষ্টা করছিলো। পেপারের
আমার মনে আইজকা বৃষ্টি ঝরতেছে। মনে হইতেছে, এমন দিনে তারে বলা যায়। আমার এক্সের সাথে আমার কথা হইত না খুব একটা। যেমন আমার কারো সাথেই
©শিরিষের ডালপালা | ই-মেইল : shirisher.dalpala@gmail.com
লেখক বা কর্তৃপক্ষের অনুমতি ব্যতীত পুনঃপ্রকাশ নিষেধ।
www.shirisherdalpala.net কারিগরি সহযোগিতায় Karkhana