ফুলের সংশয় | শুভ্র সরকার
বৃষ্টি থেমে আসে— দু’টি ফুলের ঝরে পড়া দেখে চিত্রময় মন আমার, শস্যময়— সেখানে হেঁটেছি যে কিছুদূর… সেই ছায়া এসে আমাকে বলছে যেন আমিতো শ্রাবণ। সূর্যাতীত
বৃষ্টি থেমে আসে— দু’টি ফুলের ঝরে পড়া দেখে চিত্রময় মন আমার, শস্যময়— সেখানে হেঁটেছি যে কিছুদূর… সেই ছায়া এসে আমাকে বলছে যেন আমিতো শ্রাবণ। সূর্যাতীত
আমাদের স্ক্রিনময়ী জীবন অনর্গল ডিজি-ছবির বন্যায় চিন্ময়। এই নেটেড দর্শনের গ্লোবাল রাজত্ব শুধু আমাদের অবসরকেই শাসন করে না, কোন ছবির ঝাঁক কিভাবে ইন্টারনেট আর স্ক্রিন
কলকাতার বাতাসেই নাকি ধর্মনিরপেক্ষতার উপাদান আছে। কলকাতায় মুসলমানরা দেদারসে গরুর মাংস খায়। অনেক হিন্দুকেও গরু খাইতে দেখছে নুরুল। মারকুইস স্ট্রিটের উদ্দেশে রওনা দিয়া দমদম
রোজনামচা সারা বছর ষড়ঋতু নিয়ে যে কয়টা রচনা লিখেছি, তাতে বর্ষাকেই স্নেহ দিয়েছি সবচেয়ে বেশি। একটা খালি পৃষ্ঠার মতো পানি জমেছে আমার রোজনামচায়। হাতা গুটানো
চোখ দুইটা ঘোলাটে, আধবোজা ও নিজের স্যান্ডেলজোড়ার উপর থিতু, যদিও আদৌ কিছু দেখতেছে কিনা কে জানে। সেই চোখে বাইরের কেউ প্রশান্তি কিংবা অবশতা, যেকোনোটাই কল্পনা
বাঙলা কবিতার দ্বিতীয় দশক ২০১১ থেকে ২০২০ সাল। এই সময়ে যে সকল কবি’র আবির্ভাব ও প্রথম কবিতার বই প্রকাশ হয়েছে, তাদেরকেই মূলত দ্বিতীয় দশকের কবি
কারো কবিতা সম্পর্কে কথা বলতে গেলে প্রথমেই আসে প্রথম পাঠের পরের অনুভূতি কী ছিল? কবিতাটা কি পাঠকের কাছে ভাল লাগলো? উত্তীর্ণ লাগলো? রসসঞ্চার করতে পারলো?
মরে গেলে কোথাও একটা সাইকেল থেমে যাবে হঠাৎ বেলের আওয়াজ দুপুরের আড়া-জঙ্গল পার হয়ে ঘুমিয়ে পড়বে আতনা ফুলের মায়ায় খাটিয়ায় শুয়ে শুয়ে মনে হবে
কোথাও সন্ধ্যামণির কাছে কুপিটা এতোটুকু তুলে সে দেখে, ঘুমন্ত মেয়ের মুখ! কিছুটা দূর দিয়ে একটা রাতচরা পাখি ডেকে ডেকে উড়ে যায়! নিঝুম উঠোনের পরে নেমে
ক্ষত – ৩ ঘাসের ভিতরে চ্যাপলিনকে লুকিয়ে রেখেছি বহুদিন। সেল্টা ভিগোর বিমান বন্দরে ভ্রমণকালীন বিরতিতে দেখা হয়ে যায় জীবনানন্দের সাথে। সেকি তুমুল আড্ডা! অথচ ঘাস
©শিরিষের ডালপালা | ই-মেইল : shirisher.dalpala@gmail.com
লেখক বা কর্তৃপক্ষের অনুমতি ব্যতীত পুনঃপ্রকাশ নিষেধ।
www.shirisherdalpala.net কারিগরি সহযোগিতায় Karkhana