আল মাহমুদের ট্রিওলেট | মহসিন রাহুল
১. পরিচিত কবিতা এটা। তাঁর সোনালি কাবিনের সনেটগুলি, বা খনার বর্ণনা থিমের সনেটগুলি, বা অন্য প্রিয় আরো লেখার ফাঁকে এই কবিতাটা আমাদের জন্য বিশেষ ছিল।
১. পরিচিত কবিতা এটা। তাঁর সোনালি কাবিনের সনেটগুলি, বা খনার বর্ণনা থিমের সনেটগুলি, বা অন্য প্রিয় আরো লেখার ফাঁকে এই কবিতাটা আমাদের জন্য বিশেষ ছিল।
সাধারণের পাঠে ও আড্ডায় আল মাহমুদ যতটা আছে, চর্চার জায়গায় ততটা নেই। আল মাহমুদের সাহিত্য-চিন্তা তার পরবর্তী দশকগুলোতে কতটা অনুসৃত হয়েছে বা কাব্যচর্চায় কতটা প্রভাবসঞ্চারী
আল মাহমুদ (জন্ম, ১১জুলাই, ১৯৩৬ খ্রিষ্টাব্দ— মৃত্যু ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৯ খ্রিষ্টাব্দ) আমার প্রিয় কবি, আমাদের ভাষার অন্যতম প্রধান কবি। তিনি একধারে একজন কবি, ঔপন্যাসিক এবং
‘কবিতা তো মক্তবের মেয়ে চুলখোলা আয়েশা আক্তার।’ আল মাহমুদের এই লাইনটা আমাকে প্রথম তীব্রভাবে আকর্ষণ করে। কবিতার নাম ‘কবিতা এমন’। আমি যখন খুব শৈশবে মক্তবে
আমারও মনে হতে থাকলো আল মাহমুদ সেই মধ্যযুগের গীতি কবিতারই আধুনিক রূপ দিয়েছিলেন সোনালি কাবিনের সনেটগুলিতে। একদিন সকালে সাব্বির ভাই কোথা থেকে যেন একটা লিটল
গত ১৫ ফেব্রুয়ারি চলে গেলেন কবি আল মাহমুদ। এতকালের বয়ে আসা হিন্দু সংস্কৃতির সঙ্গে, লোকাচারের সঙ্গে মহা বাংলার সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলমানের সদাচর্চিত ইসলামী সংস্কৃতির মিলন ঘটিয়েছেন
বাংলাদেশের ভাটি অঞ্চলের অর্থাৎ ডোবা এলাকাগুলোর কৃষাণদের দেখেছি, তারা পুরো বর্ষাকালটা অপেক্ষায় কাটিয়ে দেয়। এখান থেকেই হয়েছে গালগপ্প, পুঁথিপাঠ, জাল বোনা, শিকার কাজ। অর্থাৎ সৃজনশীলতার
যারা সোভিয়েত রাশিয়াকেই তাদের সৃজনশীল কর্মের অর্থাৎ সাহিত্য-শিল্পের আদর্শ কেন্দ্ররূপে গণ্য করতেন, তারা কি বিগত সত্তর বছর ধরে বাংলায় এমন কোনও কাব্য রচনায় সমর্থ হয়েছিলেন
পল্লীজীবনের পশ্চাৎপট ‘সোনালি কাবিন’-এর ঔজ্জ্বল্যের নিদান হলেও আল মাহমুদ লৌকিক সারল্যকে পরিহার করেছেন সযত্নে, অন্যথায় বিপদ ছিলো তার জসিম উদ্দীন হবার। সোনালি কাবিন একটি বহুমাত্রিক
অর্ধশতাব্দীকালেরও বেশি সময় ধরে বাংলা কবিতার স্বতন্ত্র ধারার একজন চর্চাকারী হিসেবে কবি আল মাহমুদ আমাদের কবিতায় গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখে গেছেন। কেবল কবিতাতেই নয়, গদ্য সাহিত্যেও
©শিরিষের ডালপালা | ই-মেইল : shirisher.dalpala@gmail.com
লেখক বা কর্তৃপক্ষের অনুমতি ব্যতীত পুনঃপ্রকাশ নিষেধ।
www.shirisherdalpala.net কারিগরি সহযোগিতায় Karkhana