দায় | আফসানা বেগম

একবার এক ইজরায়েলি মেয়ে করল কী, টেলিভিশন সেন্টারের নামে কেস করল। ঘটনা হইল আগের দিনের আবহাওয়া সংবাদে তারা বলছে রোদ আর গরম থাকবে। সে অল্প

পাঁচটি কবিতা | মাসিয়াত জাহিন

আমরা আমাদের সুখগুলি বরাবর পাশাপাশি ছিল শিশুদের মৃত্যুর। এই শব্দগুলির মত বাকি যোগাযোগ ছিল বেহায়া, পাষণ্ড, দানব ও অর্থহীন। আমাদের সুখগুলি দু’টা আহত নেকড়ে হয়ে

পাঁচটি কবিতা । সিফাত বিনতে ওয়াহিদ

দীর্ঘতম নিঃশ্বাসে বছরের দীর্ঘতম কবিতা বরং তুমি হতে পারতে পৃথিবীর একমাত্র কবিতার বই যার কোথাও কোনো কপি নেই, হারিয়ে গেছে মূল পাণ্ডুলিপি! গুনে গুনে ১৯টা

তারা হলেন আব্দুল মতিন… । বদরুন নাহার

সদ্য গোঁফের রেখা ওঠা কিশোর মতিন মায়ের আঁচল ধরে কান্দে, ছোট বোনের গালে গাল লাগিয়ে কান্দে, ছোট ভাইয়ের মাথায় হাত বুলিয়ে, বাড়ির সামনের তালগাছের গা-ছুঁয়ে

বোবা ও কানী | অদিতি ফাল্গুনী

 দেশ স্বাধীনের আগে আগে যখন আতরজানের বয়স ষোলর মতো আর ফুলজান মোটে সাত, আতরজানের বিয়ে ঠিক হলো চুকনগরে। কিন্তু চুকনগরে যুদ্ধের বছরে দশ হাজার মানুষ

পাঁচটি কবিতা । রওশন আরা মুক্তা

ভাষার ভেদ ব্যক্তিগত সুনামি বলতে কিছু নাই ছিল না কোনোকালে ব্যক্তিগত উক্তি ছিল না ব্যক্তিত্বপিপাসু ব্যক্তি ছিল না ব্যক্তিগত সংঘাত ছিল না যুক্তি—বলয়ে আবর্তিত হ’তে—হ’তে

পাঁচটি কবিতা | নাদিয়া জান্নাত

ইবাদত শীতের রাতে পাহারা দেবে জলের ধারা? দেখাও তবে শরীরখানি ক্ষেতের পাশে কোমল পিঠে হাতের জাদু ভাসবে নাকি সাহস করে চুলের বেণী টানবে খুলে ইচ্ছে

যেভাবে নদীর নাম জাদুকাটা হলো | রুম্মানা জান্নাত

একটা অদ্ভুত ফ্যাসিস্ট অন্ধকার চারপাশে। প্রতিরাতে আমরা এমন থকথকে অন্ধকারে বসে থাকি। জানালা আংশিক খুলে দিলে আমাদের গরিব ঘরেও সামান্য বাতাস ঢোকে। প্রতিবেশীদের আলো। আমরা

পাঁচটি কবিতা | শাফিনূর শাফিন

নৈশ ডাকঘর নৈশ ডাকঘরে পড়ে আছে তোমার বাদামি খাম লিখে জানিয়েছো, কিভাবে হাত না পুড়ে ব্যতি চালের মাড় গালতে হয় খোসাসমেত রান্না চড়াতে হয় ঠিকঠাক