একগুচ্ছ কবিতা • তানহিম আহমেদ
ঢাকা, ২০২৪: ভাষার বুননে গ্লোসারিতে উদ্ধৃত ছিলো তবু আরও কয়েক পশলা গান—সরোজের, শামুকের, ভাঙা অর্কেস্ট্রার তরে। তাঁদের অভিমুখে রেখে যাওয়া এই সৌম্য নভেম্বরের রোদ—অবশিষ্ট বিষাদের
ঢাকা, ২০২৪: ভাষার বুননে গ্লোসারিতে উদ্ধৃত ছিলো তবু আরও কয়েক পশলা গান—সরোজের, শামুকের, ভাঙা অর্কেস্ট্রার তরে। তাঁদের অভিমুখে রেখে যাওয়া এই সৌম্য নভেম্বরের রোদ—অবশিষ্ট বিষাদের
মোসআব আবু তোহা মোসআব আবু তোহা গাজার একজন ফিলিস্তিনি কবি, ছোটগল্প লেখক, প্রবন্ধকার ও লাইব্রেরিয়ান। থিংস ইউ মে ফান্ড হিডেন ইন মাই ইয়ার: পোয়েমস ফ্রম
ধুলো, ধর্ম, ধোঁয়াশা ১. যখন ঘরে ফেরে অন্ধ, কাতর অন্ধ, দিনের শিরস্ত্রাণ খুলে ফেলে যখন পৃথিবী কামড়ায় অন্ধকার চোয়াল মাংসে বসিয়ে; যখন হাওয়াই যন্ত্রে বাজে
অন্য কোনো মাহবুবুর রহমান অন্য কোনো মাহবুবুর রহমান কাল এসেছিল আমি যাকে চিনি, সে না আমার পরিচিত মাহবুবুর রহমান বেলা শেষ হওয়ার আগেই বিদায় নিয়েছিল
ইতিহাস বলে পৃথিবীর প্রথম কবির নাম এনহেদুয়ান্না, যিনি একজন নারী, যাঁর আবির্ভাব হয়েছিলো আজ থেকে ৪ হাজার ২৮১ বছর আগে। তিনি প্রার্থনাসঙ্গীত ও স্তবগান লিখতেন।
আমরা আমাদের সুখগুলি বরাবর পাশাপাশি ছিল শিশুদের মৃত্যুর। এই শব্দগুলির মত বাকি যোগাযোগ ছিল বেহায়া, পাষণ্ড, দানব ও অর্থহীন। আমাদের সুখগুলি দু’টা আহত নেকড়ে হয়ে
দীর্ঘতম নিঃশ্বাসে বছরের দীর্ঘতম কবিতা বরং তুমি হতে পারতে পৃথিবীর একমাত্র কবিতার বই যার কোথাও কোনো কপি নেই, হারিয়ে গেছে মূল পাণ্ডুলিপি! গুনে গুনে ১৯টা
ভাষার ভেদ ব্যক্তিগত সুনামি বলতে কিছু নাই ছিল না কোনোকালে ব্যক্তিগত উক্তি ছিল না ব্যক্তিত্বপিপাসু ব্যক্তি ছিল না ব্যক্তিগত সংঘাত ছিল না যুক্তি—বলয়ে আবর্তিত হ’তে—হ’তে
ইবাদত শীতের রাতে পাহারা দেবে জলের ধারা? দেখাও তবে শরীরখানি ক্ষেতের পাশে কোমল পিঠে হাতের জাদু ভাসবে নাকি সাহস করে চুলের বেণী টানবে খুলে ইচ্ছে
একটা অদ্ভুত ফ্যাসিস্ট অন্ধকার চারপাশে। প্রতিরাতে আমরা এমন থকথকে অন্ধকারে বসে থাকি। জানালা আংশিক খুলে দিলে আমাদের গরিব ঘরেও সামান্য বাতাস ঢোকে। প্রতিবেশীদের আলো। আমরা
©শিরিষের ডালপালা | ই-মেইল : shirisher.dalpala@gmail.com
লেখক বা কর্তৃপক্ষের অনুমতি ব্যতীত পুনঃপ্রকাশ নিষেধ।
www.shirisherdalpala.net কারিগরি সহযোগিতায় Karkhana