
লীলা ।। ফারাহ সাঈদ
খাটে বসতে বসতে ভাবি এ ঘরে আমি কালকেও আসবো। চোখে রোদ লাগলে পর্দা টেনে নেবো জানালার। সানগ্লাস খুলে রাখবো টেবিলে। এক কাপ চা খাবো।কোন বিস্কুট
খাটে বসতে বসতে ভাবি এ ঘরে আমি কালকেও আসবো। চোখে রোদ লাগলে পর্দা টেনে নেবো জানালার। সানগ্লাস খুলে রাখবো টেবিলে। এক কাপ চা খাবো।কোন বিস্কুট
ভবিষ্যতে যা ঘটবেঃ দেশের কোনো এক মফস্বলের মহাসড়ক। এন্ট্রি পয়েন্ট। শহরের সব যানবাহন ঢোকার একমাত্র মুখ। নগরে ঢোকার মুখে বাসযাত্রীরা যদি খেয়াল করে তবে দেখতে
হেলিকপ্টারে আসবেন জেনারেল। নানা রঙে সজ্জিত হচ্ছে শার্শা বাজারের ছোট্ট স্টেডিয়ামটা। পোস্টার আর রঙিন কাগজে মুড়ে ফেলা হয়েছে পুরো বাজার। বাতাসে পত্পত্ করে উড়ছে পোস্টারের
শেষবার চোখ বুজে আসার আগে আয়েত্রির মুখটা ভেসে উঠল জাফরের মানসপটে – এরপর নিটোল অন্ধকার। গাঢ় কালো রঙের ভেতর ডুবতে-ডুবতে তীব্র বেগুনির ঝলকানিতেই যেন-বা মস্তিষ্ক
আমরা যারা ছোট থাকতে এতিমখানায় মানুষ হয়েছি তারা বড় হলে বছরে একবার নিজেদের এতিমখানায় সম্মানিত ওস্তাদজিদের সাথে মোলাকাত করতে যাই। যেদিন যার ত্রিশ পারা কোরান
আজ এতকাল পর মজ্জেলের সঙ্গে দেখা। যত দূর মনে পড়ে, ও মারা গিয়েছিল বছর পনেরো আগে, মে কি জুন মাসে। দিনটি ছিল ওই বছর সবচেয়ে
বিয়ের ঘটনাটি আচমকাই ঘটলো বা এমন হতে পারে ঘটবার অবশ্যম্ভাবিতাই ঘটনাটি ঘটাতে সাহায্য করেছিল। আমি অবশ্য কবুল পড়তে খুব বেশি সময় ব্যয় করিনি। হাড়িকাঠে গলা
দীর্ঘক্ষণ ধরে এক যুবক নির্জন এই সুউচ্চ পাহাড়ের কিনারে দাঁড়িয়ে আছে একাকী, চেয়ে আছে নিচের খাঁদের দিকে—যেখানে স্পষ্ট দেখা যাচ্ছে একটি মৃতদেহের স্তূপ। মৃতদেহগুলির মধ্যে
এক… দুই… তিন… চার… পাঁচ… ছয়… আমি মৃদুস্বরে গুনছি। আর আমার পৃথুলা আম্মা কানে ধরে ওঠবস করছেন। চেষ্টা করছি অন্যকিছু দেখার। ঘরে গত বছরের একটা
এখন শরৎ আসলেই নন্দ মালাকার বুঝতে পারে। পঞ্জিকা না দেখে, কিংবা কাউকে না জিজ্ঞেস করেও সে বলে দিতে পারে শরৎ এসেছে কিনা। গভীর ঘুমের মধ্যেও
©শিরিষের ডালপালা | ই-মেইল : shirisher.dalpala@gmail.com
লেখক বা কর্তৃপক্ষের অনুমতি ব্যতীত পুনঃপ্রকাশ নিষেধ।
www.shirisherdalpala.net কারিগরি সহযোগিতায় Karkhana